গত রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হয়েছে খ্রিষ্ট ধর্মীয় ইস্টার প্রার্থনা। এদিন ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরে ইস্টার প্রার্থনা চলাকালে একটি খ্রিষ্টান সমাবেশে হামলা চালিয়েছে বজরং দল ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি)-এর সদস্যরা। তারা প্রার্থনাস্থলে ঢুকে লাঠি হাতে স্লোগান দিতে দিতে হট্টগোল করে। ভারত,
ভাষা ধর্ম নয় এবং উর্দুকে মুসলমানদের ভাষা হিসেবে বিবেচনা করা বাস্তবতা ও বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের একটি ‘দুঃখজনক বিচ্যুতি’। এমন মন্তব্য করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। মহারাষ্ট্রের একটি পৌর পরিষদের নামফলকে উর্দু ব্যবহারের বিরোধিতা করে দায়ের করা একটি পিটিশন খারিজ করার সময় শীর্ষ আদালত এমন পর্যবেক্ষণ দিয়েছে
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ। বিশ্বের ৬২ শতাংশ মুসলিম এশিয়া–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বসবাস করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মুসলিমের বাস ইন্দোনেশিয়া, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইরান এবং তুরস্কে।
শেখ হাসিনার পতনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে হিন্দু, আহমদিয়া মুসলিম এবং চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক হামলা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও উপাসনালয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে; বিশেষ করে ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, খুলনা, সিলেট ও রংপুরে হামলার ঘটনা বেশি ঘটেছে।
ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উদ্দেশে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ২০২৪ সালে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। একটি নতুন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর দেশটিতে ১ হাজার ১৬৫টি বিদ্বেষমূলক বক্তব্যের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৭৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
অধিকাংশ ভারতীয় মুসলমানের কাছে এসব বিতর্ক নির্দিষ্ট কোনো মসজিদকে কেন্দ্র করে নয়, বরং ভারতীয় সমাজে তাদের অবস্থান সম্পর্কিত। তারা মনে করে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ঘটনা ভারতের বহুত্ববাদী গণতন্ত্রের মৌলিক প্রতিশ্রুতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা। তবে মুসলমানরা আশা করেছিলেন যে, রাম জন্মভূমি পুনরুদ্ধার হলে তাদের...
ভারতের চলমান মহাকুম্ভ মেলায় এসে বারাণসর কাশি বিশ্বনাথ মন্দির পরিদর্শন করেছেন অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের স্ত্রী লরেন পাওয়েল জবস। বর্তমানে তিনি প্রয়াগরাজে নিরঞ্জনী আখড়ার শিবিরে অবস্থান করছেন এবং ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সেখানেই থাকবেন। এরপরে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে গিয়ে নবনির্বাচিত প্রেসিডে
দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বর্তমানে টানাপোড়েনের মুখে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের আশ্রয় দেওয়া এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু অধিকার নিয়ে ভারতের উদ্বেগ সম্পর্কের উত্তেজনা বাড়িয়েছে। উভয় পক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোর সমাধান না হলে সম্পর্ক ভেঙে পড়ার
সরকারি চাকরিতে বাংলাদেশ সরকার হিন্দুদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বলে টাইমস অ্যালজেব্রার এক্স হ্যান্ডেল অ্যাকাউন্টের একটি পোস্ট যে দাবি করা হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং তা নাকচ করে দিয়ে বলেছে, এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
ঢাকার ঠিক বাইরে অবস্থিত একটি গ্রাম ধউর। গত ৭ ডিসেম্বর গ্রামের ৫০ বছরের পুরোনো লক্ষ্মী দেবীর মন্দিরে প্রবেশ করে প্রতিমাগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে রাজধানীর বাইরের এই ছোট মন্দিরটিতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পূজা-অর্চনা করে আসছেন হিন্দুরা। গত আগস্টে ছাত্র-জনতার...
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টসের ফেসবুকের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, ‘ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে ইন্ডিয়া টুডে, আনন্দবাজারসহ একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম আজ (গতকাল শুক্রবার) জানিয়েছে—হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে ২০২২ সালে ৪৭টি,২০২৩ সালে ৩০২টি
বাংলাদেশি হিন্দুরা প্রকৃতপক্ষে কতটা সহিংসতার শিকার হয়েছে, তা নিশ্চিতভাবে জানা কঠিন। এই সোশ্যাল মিডিয়া এবং ভুয়া খবরের যুগে প্রতিটি খবরকেই সন্দেহের চোখে দেখা উচিত। ‘গণহত্যা’ শব্দটি অবশ্যই অত্যন্ত শক্তিশালী একটি দাবি। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে অধ্যয়নকারী হিসেবে আমি বলতে পারি যে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে যা পড়
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ভারতের ছোট মনের দেশ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ভারত যে দাদাগিরি করে প্রতিবেশীদের দাবিয়ে রাখতে চায়, তা একবিংশ শতাব্দীর মানুষ গ্রহণ করবে না। বাংলাদেশের মানুষ তো নয়ই
মহারাষ্ট্রের শিব সেনার বিধায়ক নিলেশ রানে দাবি করেছেন, বাংলাদেশে আক্রান্ত হিন্দুদের রক্ষা করবে ভারত এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশকে পরাজিত করতে পারেন। গতকাল মঙ্গলবার মহারাষ্ট্রের থানে জেলায় আয়োজিত এক জনসমাবেশে এই কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদন থ
বিজেপি নেতা ও তেলেঙ্গানার বিধায়ক টি রাজা সিং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে ১৫ মিনিটের জন্য বাংলাদেশ সীমান্ত খুলে দিতে বলেছেন। যাতে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর যে কথিত নির্যাতন চলছে তার বিরুদ্ধে লড়াই করে পরিস্থিতি পরিষ্কার (ক্লিয়ার) করতে পারেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের পতাকাও টেনে...
ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি রাজ্য। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, অতীতে এই রাজ্যে কোনো ধর্মীয় সংঘাতের নজির ছিল না। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বদলে যেতে শুরু করে এই পরিস্থিতি।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের বরাক উপত্যকার হোটেল মালিকেরা ঘোষণা করেছেন, যতক্ষণ প্রতিবেশী বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ না থামবে ততক্ষণ তারা কোনো বাংলাদেশি নাগরিকের কাছে হোটেল ভাড়া দেবেন না। গতকাল শুক্রবার বরাক উপত্যকা হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছ